শুরু হতে যাচ্ছে চার দিনব্যাপী ইন্দো-বাংলা অটোমোটিভ শো ২০১৯

SIAM- ACMA ২০১ ৭ এরপর আবার আয়োজন করতে যাচ্ছে “ইন্দো-বাংলা অটোমোটিভ শো ২০১৯”। রাজধানীর আন্তজার্তিক কনভেনশন সিটি, বসুন্ধরাতে আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারী ৩ ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত ৪ দিন ব্যাপী চলবে এই অটোমোটিভ শো ।  সোসাইটি অফ ইন্ডিয়ান অটোমোবাইল ম্যানুফ্যাকচার্স (এসআইএএম ) ও দ্যা অটোমোটিভ কম্পোনেন্ট ম্যানুফ্যাকচার্স এসোসিয়েশন অফ ইন্ডিয়া (এসিএমএ)  আয়োজন করতে যাচ্ছে “ইন্দো-বাংলা অটোমেটিভ শো ২০১৯”।

গত অটোমোটিভ শোতে ইন্ডিয়া ও বাংলাদেশের মটরসাইকেল ম্যানুফ্যাকচার প্রায় সকল কোম্পানী এখানে অংশগ্রহন করেছিলো । অংশগ্রহনের পাশাপাশি এখানে বিভিন্ন বাইক কোম্পানীগুলো তাদের বিভিন্ন নতুন বাইক উম্মোচন করেছিলো । অনেক বাইক কোম্পানী সমূহ তাদের অনেক নতুন বাইকের বাজারজাতকরন শুরু করেছিলো এই ইন্দো-বাংলা অটোমোটিভ শো এর মাধ্যমে। বাইক কোম্পানীগুলো ছাড়াও গতবার বিভিন্ন ইঞ্জিন অয়েল কোম্পানী ও স্পেয়ার পার্টস কোম্পানী, আমদানিকারক কোম্পানী ও ডিলার সমূহ বেশ সাচ্ছোন্দপুর্নভাবে অংশগ্রহন করেছিলো। গতবারের মত এবারও আশা করা যাচ্ছে বাংলাদেশে মোটরসাইকেল বাজারজাতকারী সকল কোম্পানীগুলো এখানে উপস্থিত থাকবে।

এবার অটোমোবাইল শোতে সহযোগিতায় থাকছে মিনিস্ট্রি অফ হেভি ইন্ডাস্ট্রিস এন্ড পাবলিক এন্টারপ্রাইজেস অফ ইন্ডিয়া, হাই কমিশন অফ ইন্ডিয়া (ঢাকা, বাংলাদেশ), অটোমোটিভ কম্পোনেন্ট ম্যানুফ্যেকচার্স এসোসিয়েশন অফ ইন্ডিয়া (এসিএমএ), অটোমোটিভ টায়ার ম্যানুফ্যাকচার্স এসোসিয়েশন (এটিএমএ), বাংলাদেশ অটোমোবাইল এসেম্বেলার্স এন্ড ম্যানুফ্যাকচার্স এসোসিয়েশন, বাংলাদেশ মোটরসাইকেল এসেম্বলার্স এন্ড ম্যানুফেকচার্স এসোসিয়েশন (বিএমএএমএ ), ইন্ডিয়া-বাংলাদেশ চেম্বার এন্ড কমার্স ইন্ডাস্ট্রি, সমন্বয় বাংলাদেশ।

এবারের ইন্দো-বাংলা অটোমোটিভ শোতে থাকছে ইন্ডিয়ান সহ পৃথিবীর নানা বিখ্যাত ব্র্যান্ড, এবারে Ashok Leyland, Bajaj, Eicher, Force, Hero, Mahindra, Maruti-Suzuki, Piaggio, Runner, SML Isuzu, Suzuki, TATA Motors, TVS, Yamaha বলে জানা গেছে।  এছাড়াও অটোমোবাইল শো এর ভ্যারিফাইড ফেসবুক পেজ থকে জানা গেছে এবারে আরও থাকছে ইন্ডিয়ান টায়ার ইন্ডাস্ট্রি ।


এবারের আয়োজনকারী প্রতিষ্ঠান SIAM জানিয়েছে, গতবার সফলভাবে অটোমোটিভ শো আয়োজনের পর ২০১৯ সালে SIAM আরও বড় পরিসরে আয়োজন করতে যাছে “ইন্দো-বাংলা অটোমোটিভ শো”, এবার আমরা আশা করছি গতবারের তুলনায় আরও বেশি দর্শনার্থী আসবে এবং এর মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে একটি অটোমোবাইল ইকোসিস্টেমের তৈরি হবে বলে আশা করা যাচ্ছে।