পূর্বেই কথা হয়েছিল।
ভাইয়া আমাদের রিসিভ করতে এসেছিলেন বিশ্বরোড।তারপর সবাই মিলে চলে গেলাম সিরাজগঞ্জ শহরে সিরাজগঞ্জ শহরের বাইকার ভাইয়েরা আমাদের জন্য অপেক্ষা করছিলেন,আমরা সিরাজগঞ্জ রাইডার্সে অবস্থিত বাইকার্স’ ভিলেজ বাইকের দোকানে সবাই মিলে আড্ডা এবং খাওয়া-দাওয়া করলাম।সেখানে আরো উপস্থিত ছিল।
বড় ভাইয়ের কথা তাকে ফোন দিতেই বাসা থেকে বেরিয়ে এল রাস্তার উপরে , ভাইয়ের সাথে অনেক দিনের পরিচয় কথাও হয় অনেকদিন ধরে। অনেক ভালো মনের একজন মানুষ কিন্তু দেখা হল তার সাথে এটাই প্রথম সাথে ভাবিও ছিল। ভাই ভাবিতো তাদের বাসায় নেওয়ার জন্য অনেক জোরাজুরি করল কিন্তু আমরা যেতে পারলাম না ইনশাআল্লাহ সামনে একবার এসে আপনার ওখানেই থাকবো। আপনাদের জন্য অনেক ভালোবাসা ও শুভকামনা রইল।
ভাইয়ের সাথে দেখা শেষ করে বগুড়া শহর হয়ে সরাসরি চলে গেলাম #গোবিন্দগঞ্জ সেখানে শুরু থেকেই অপেক্ষা করছিলেন
ভাইয়া, ভাইয়ার জন্য অনেক অনেক ভালোবাসা রইলো অনেক সময় অপেক্ষা করেছেন আমাদের জন্য, ভাইয়ার সাথে চা খেয়ে আবার শুরু করলাম বাইক চালানো গন্তব্য কুড়িগ্রাম। গোবিন্দগঞ্জ থেকে রংপুরে রওনা দেওয়ার সময় রাস্তার অবস্থা অনেক খারাপ ছিল মাঝে মাঝে মনে হচ্ছিল বাইকের সাসপেনশন ভেঙে যাবে। রংপুর হয়ে সরাসরি কুড়িগ্রামের রাস্তায় ঢুকতেই মাথায় হাত পড়ে গেল সেই পরিমাণ ভাঙ্গা রাস্তা। আস্তে আস্তে যেতে লাগলাম।
কুড়িগ্রামে অনেক মজার ছেলে ছিল আরিফ ভাইয়ের ছোট ভাই
অনেক মজার এবং অনেক ভালবাসার ছেলে ছিল এবং সেখানে কুড়িগ্রামের সবাই যারা ছিল সবাই অনেক ভালো ছিল। সবার জন্য রইল হৃদয়ের অন্তস্থল থেকে অসীম ভালোবাসা।
সেখানে অপেক্ষা করছিলেন আমাদের আরেকজন প্রিয় ভাই সেই মাওয়া টুর এ দেখা হয়েছিল
ভাইয়া এর সাথে। ভাইয়াকে দেখে তো আমি অবাক, আমার মেয়ের জন্য কেক নিয়ে আসছে রীতিমতো একটা অনেক বড় সারপ্রাইজ দিল আমার #মেয়ের 64 জেলা পূর্ণ হওয়ার প্রথম কেকটা তার হাত থেকে পাওয়া। এই অসীম ভালোবাসার জন্য আমি অনেক কৃতজ্ঞ ভাইয়ের কাছে।
সেখানে আরো উপস্থিত ছিল Rangpur Bike Riders (R.B.R)
এডমিন সহ বেশ কিছু মেম্বার।
#দিনাজপুরের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়ে রাস্তার মাঝে দুই একবার চা খেয়ে নিলাম এরপর সরাসরি চলে গেলাম রংপুর থেকে দিনাজপুর দিনাজপুর জিরো পয়েন্টে গিয়ে ছবি তোলা শেষ করে দেখা করলাম দিনাজপুর এর ভাইদের সাথে সেখানে ছিল
গ্রুপের এডমিন @mahfuz ভাই সহ সকল মেম্বার। অনেকক্ষণ দিনাজপুরে জিরো পয়েন্টের ওখানে আড্ডা দিলাম। আড্ডা দেওয়া শেষে সবাই মিলে একসাথে চা খেলাম ছবি তুললাম। ভাইয়েদের আন্তরিকতা এতটাই ছিল যে আমি মুখে প্রকাশ করতে পারবো না। দিনাজপুরের সকল বাইকার ভাই এবং গ্রুপের জন্য রইল অনেক অনেক ভালোবাসা ও দোয়া ইনশাল্লাহ আবার কোন একসময় এসে আপনাদের ওখানে থেকে আপনাদের সাথে আড্ডা দিব। ভাইয়ারা তো কোনভাবেই আসতে দিবেননা দিনাজপুরে থাকতেই হবে।ওনাদের কোনরকম বুঝিয়ে উনাদের কাছ থেকে বিদায় নিলাম রওনা দিলাম পঞ্চগড়ের উদ্দেশ্যে। বিদায় বেলা টা অনেক কষ্টের ছিল।
#দিনাজপুর থেকে সরাসরি পঞ্চগড়ের দিকে রওনা দিলাম রাত হওয়ার কারনে ঠাকুরগাঁও শহরে ঢুকলাম না চলে গেলাম পঞ্চগড়ের বোদা বাজারে । সেখানে অপেক্ষা করছিলেন আরেকজন পছন্দের ভাই
এর এডমিন@rezaul karim razu
এরপর @raju ভাইকে সাথে নিয়ে চলে গেলাম পঞ্চগড় শহরে পঞ্চগড় শহরে এসে চা খেয়ে সরাসরি বাংলাবান্ধার দিকে রওনা দিলাম। #বাংলাবান্ধা জিরো পয়েন্ট এবং আশেপাশের ছবি তুলে #ডাকবাংলোর দিকে রওনা দিলাম ডাকবাংলায় ছিল পঞ্চগড়ের ছেলে।
ভাই এবং তার ওয়াইফ। শাহিনের সাথে ডাকবাংলা ঘুরে দেখে তেতুলিয়া জিরো পয়েন্টের সাথে ছবি তুলে রওনা দিলাম আবার পঞ্চগড়ের উদ্দেশ্যে। শাহিনের সাথে অনেক দিনেরই কথা হয় এটাই আমার প্রথম দেখা ছিল শাহিনের জন্য রইল অসীম ভালবাসা ও শুভেচ্ছা।
#ধন্যবাদ জানাই
ভাইয়াকে সম্পূর্ণ টুর এ আমার সফরসঙ্গী ছিল #Motorax ইঞ্জিন অয়েল আমি ঢাকা থেকে 300+কিলোমিটার নিয়ে রওনা শুরু করি এরপর আরও 1400 কিলোমিটার গাড়ি চালিয়েছি সর্বমোট 1730 কিলোমিটার গাড়ি চলছে এখনো ইঞ্জিন অয়েল টা অনেক স্মুথ চলছে। এটাই আমার প্রথম মোটর এক্স ব্যবহার করা ছিল আমি এই ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহার করে আমি অনেক স্যাটিসফাইড।
- Hero Hunk DD ১৭০০০ কিঃমিঃ মালিকানা রিভিউ ( লিখেছেন- শান্ত) - এপ্রিল ২, ২০২৪
- Hero Hunk ১০,০০০ কিঃমিঃ মালিকানা রিভিউ (লিখেছেন- ফাহিম হোসেন তপু) - মার্চ ১১, ২০২৪
- Hero Hunk ৪২,০০০ কিঃমিঃ মালিকানা রিভিউ (লিখেছেন- ইফাজ আহমেদ) - মার্চ ১০, ২০২৪
You must be logged in to post a comment.