প্রবাদ আছে “শখের দাম লাখ টাকা”। এই প্রবাদ বাক্যটি হারে হারে সত্য হয় একজন বাইকারের ক্ষেত্রে। শুধু লাখ টাকাই নয়, একজন বাইকার তার শখের বাইকটি ক্রয় করতে লাখ লাখ টাকা খরচ করতে দ্বিধাবোধ করে না। লাখ টাকা খরচ করে একটি বাইক ক্রয় করলেই হবে না। সেই বাইকটির সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে সঠিক সময়ে এর মেইন্টেনেন্স খুবই জরুরী। বাইকের ছোট ছোট সমস্যা যদি সঠিক সময়ে নজরদারিতে আনা না যায় তাহলে তা একদিন বড় ক্ষতি করে ফেলে। কারণ একটি বাইকের ছোট থেকে বড় সব পার্টস গুলো প্রতিটা একটা অন্যটার সাথে জড়িত। আজকের লেখাটি পড়লে আপনারা জানতে পারবেন, একটি বাইক কেনার পর সেটাকে ধাপে ধাপে কি ভাবে মেইনটেনেন্স করতে হবে।
• ব্রেক-ইন পিরিয়ড মেইনটেনেন্স
ব্রেক-ইন পিরিয়ড হচ্ছে, প্রথম রানিং হওয়া একটি বাইকের ইঞ্জিনকে অ্যাডজাস্ট হতে একটু সময় দেয়া। জন্মের পরপরই একটি বাচ্চার যেমন বাহিরের পরিবেশের সাথে অ্যাডজাস্ট করতে সময় লাগে। ঠিক তেমনি একটি বাইক এর ইঞ্জিন প্রথম চালু হওয়ার পর সেটা অ্যাডজাস্ট হতে কিছু টা সময় লাগে। এই সময়কেই মূলত ব্রেক ইন পিরিয়ড বলা হয়। এ সময় বাইকের একটু অতিরিক্ত যত্নের প্রয়োজন হয়। কারন, অনেক সাবধানতা ও যত্ন সহকারে বাইক ম্যানুফেকচার করা হলেও অনেক সময় এর ইঞ্জিন এর ভিতর অনেক অমশ্রিন দাতব বস্তু রয়ে যায়, একটি বাইকের ইঞ্জিন যখন প্রথম কাজ করা শুরু করে তখন পিস্টনের অনবরত ওটা নামার ফলে এই অমশ্রিন ধাতব বস্তু গুল ক্ষয় হয় ও মশ্রিন হতে শুরু করে। ক্ষয় হওয়া ক্ষুদ্র ধাতব বস্তুগুলো ইঞ্জিনের মধ্যে থাকে ইঞ্জিন অয়েলের সাথে মিশ্রিত হয় এবং এই জন্যই এ সময় ঘন ঘন ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন করতে হয় যাতে এর দ্বারা ইঞ্জিনের কোন ক্ষতি সাধন না হয়।
ব্রেক ইন পিরিয়ড নিয়ে দ্বিমত থাকলেও, আমাদের কাছে মনে হয় এই ব্রেক ইন পিরিয়ড মেইনটেইন করা উচিত। কারণ, আমরা সার্ভেতে দেখেছি ভালোভাবে ব্রেক ইন পিরিয়ড মেইনটেইন করা একটি বাইকের আয়ুষ্কাল অনেক দীর্ঘ হয়। সাধারণত বাইকের ক্রয়ের সময় থেকে প্রথম এক হাজার কিলোমিটারকে ধরা হয় ব্রেক ইন পিরিয়ড।
আসুন জেনে নেই ব্রেক ইন পিরিয়ডে কিভাবে মেইনটেনেন্স করবেনঃ
১) এ সময় পিলিয়ন নিয়ে বাইক চালানো থেকে বিরত থাকুন।
২) এ সময় আরপিএম ছয় হাজার এর উপরে তোলা উচিত নয়।
৩) হুটহাট থ্রটলিং করে গতি বাড়ানো উচিত নয়।
৪) বাইকটি এ সময় স্মুথ ভাবে ব্যবহার করা উচিত।
৫) ব্রেক ইন পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে মিনারেল ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহার করাটা সাশ্রয়ী। ইভেন ৩ হাজার কিলোমিটার পর্যন্ত বাইকে গ্রেড মেনে মিনারেল ইঞ্জিন ওয়েল ব্যবহার করা উচিত।
৬) এই এক হাজার কিলোমিটারের মধ্যে প্রতি ৫০০ কিলোমিটার পর পর পর্যায়ক্রমে দু’বার দুটো ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহার করা উচিত।
৭) বাইকে কোন ভারী বস্তু বহন করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
• রেগুলার মেইনটেনেন্সঃ
দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহারের জন্য একটি বাইকে যে সব মেইনটেন্যান্স প্রয়োজন হয় সেগুলোকে রেগুলার মেইনটেনেন্স বলে। একটি বাইক থেকে বেটার আউটপুট পাওয়ার জন্য এবং তার পারফরম্যান্সের সর্বোচ্চ ব্যবহার করার জন্য একটি বাইকে রেগুলার মেইনটেনেন্সের প্রয়োজন হয়। একটি মোটরসাইকেল ব্যবহার করতে গেলে এর কোন বিকল্প নেই।
আসুন জেনে নেই কিভাবে আপনি রেগুলার মেইনটেনেন্স করবেন।
১) বাইক ক্লিনঃ
পরিষ্কার পরিচ্ছ্নতা ঈমানের অঙ্গ। নিজের পাশাপাশি নিজের বাইকটিও সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। সেই জন্য প্রয়োজন বাইকটি রেগুলার ক্লীন করা।
বাইক ক্লীন এর নিয়ম গুলো হলো:
• বাইক ক্লীন করার প্রথম স্টেপ হলো চেন ক্লীন করা। চেন ক্লিনার জন্য একটি ব্রাশের সাহায্যে পেট্রোল বা কেরোসিন তেল দিয়ে ভালো ভাবে চেইনটি ভিজিয়ে নিতে হবে, তারপর চেইন ক্লিনিং ব্রাশ দিয়ে ভালো ভাবে চেইনে লেগে থাকা ময়লা গুলো পরিষ্কার করতে হবে। চেইন পরিষ্কার হয়ে গেলে একটি ব্রাশের সাহায্যে পিছনের ও সামনের চেইন স্পোকেট পরিষ্কার করতে হবে। সামনের স্পোকেট পরিষ্কার করার সময় স্পোকেট চেম্বারটি অবশ্যই পরিষ্কার করে নিবেন।
• চেইন পরিষ্কার হয়ে গেলে পুরো বাইকটি ভালো ভাবে পানি দিয়ে ভিজিয়ে নিন। লক্ষ্য রাখবেন যেন বাইকের বাহিরের দিকে দৃশ্যমান প্রতিটি স্থান যেন পানি দিয়ে ভেজে।
• এরপর বাইক ওয়াশ ফোম পুরো বাইকে ছড়িয়ে দিন। ফোম এর পরিবর্তে ক্লীনজিন স্যাম্পু, নরমাল স্যাম্পু , ক্ষেত্র বিশেষে ডিটারজেনও ব্যবহার করা যেতে পারে। অবশ্যই মনে রাখবেন, স্যাম্পু বা ডিটারজেন অবশ্যই পানির সাথে ভালো ভাবে মিশিয়ে ব্যবহার করতে হবে। ফোম বা স্যাম্পু ও পানির ফেনা পুরো বাইকে দেয়ার পর কিছু সময় অপেক্ষা করতে হবে। এরপর মাইক্রো ফাইবার কাপড় ভিজিয়ে পুরো বাইক টি ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে। বিশেষ করে টায়ার গার্ড, চাকা, রিম, ফুট রেস্ট, বডি পার্ট, উইনশিল্ড, মিটারের অংশ ও বিভিন্ন চিপা চাপা গুলো পরিষ্কার করতে হবে। যে জায়গাতে মাইক্রো ফাইবার কাপড় পৌঁছবে না, সে সব জায়গার জন্য ব্রাশ ব্যবহার করা যেতে পারে। যেমন ইঞ্জিন পার্ট গুলো পরিষ্কার করতে ব্রাশ ব্যবহার করাই উত্তম। তারপর পানি দিয়ে পুরো বাইক ভালো ভাবে ধুয়ে নিতে হবে। প্রয়োজনে হাই প্রেসার পানির ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে অতিরিক্ত পানির প্রেশার এড়িয়ে চলা উচিত। এতে বাইক এর রং ও সূক্ষ ওয়্যারিং এর ক্ষতি হওয়ার একটা চান্স থাকে।
• বাইক ধোঁয়া হয়ে গেলে একটি শুকনো মাইক্রো ফাইবার কাপড় দিয়ে ভালো ভাবে বাইকটি মুছে নিতে হবে এবং এয়ার প্রেসার মেশিন দিয়ে ইঞ্জিন পার্ট ও চাপে একটু এয়ার প্রেসার দিয়ে নিতে হবে।
• এবার চাইলে ড্যাশবোর্ড স্প্রে পালিশ অথবা ক্রিম পালিশ করে নিতে পারেন আপনার বাইকটি।
• সব শেষে ভালো মানের চেইন লুব দিয়ে বাইকের চেইনটি লুব করে নিতে হবে। এক্ষেত্রে ইঞ্জিন ওয়েল ব্যবহার না করা উত্তম।
অবশ্যই মনে রাখবেন সময় বাঁচানোর জন্য কখনোই ধুলো মাখা বাইক শুকনো কাপড় দিয়ে মুছতে যাবেন না। প্রথমে বাইক ভালোভাবে ওয়াশ করে নিন এরপর মাইক্রো ফাইবার কাপড়ের সাহায্যে বাইকটি মুছে নিন। এতে করে আপনার বাইকে অনাকাঙ্ক্ষিত দাগ পড়বে না।
২) রেগুলার সার্ভিসিংঃ
বাইক একটি যান্ত্রিক বাহন। অনেক গুলো পার্টস এর সাহায্যে এটি তৈরি। রাস্তায় চলতে গেলে এর যেকোন পার্টস নষ্ট হতে পারে। আবার অনেক পার্টস আছে যার আয়ুষ্কাল কম, যেমনঃ ব্রেক প্যাড, অয়েল ফিল্টার, এয়ার ফিল্টার ইত্যাদি। এছাড়াও ১-২ হাজার কিলোমিটার পর পর বাইক এর ইঞ্জিন ওয়েল পরিবর্তন করার দরকার হয়। আসলে এই টুক টাক কাজ গুলোই রেগুলার সার্ভিসিং এর পর্যায়ে পড়ে। এই সার্ভিস অনেক কম সময়ের মধ্যে হয়ে যায়। এই সার্ভিসটি বাইকের আয়ুস্কাল এর উপর অনেক প্রভাব ফেলে। এইটি রেগুলার মেইনটেনেন্স এর একটি অংশ। কোন সমস্যা অনুভূত না হলেও, দু হাজার কিলোমিটার পরপর একটি হালকা সার্ভিস করে নেয়া উচিত।
৩) মাস্টার সার্ভিস:
মাস্টার সার্ভিস বলতে বুঝানো হয় একটি বাইকে পার্ট বাই পার্ট আলাদা করে প্রতিটি পার্ট আলাদা আলাদা ভাবে চেক করা ও বাইকের প্রতিটি সমস্যাকে ফাইন্ড আউট করা এবং সেটাকে সমাধান করা। একটি মাস্টার্স সার্ভিস করতে প্রায় এক থেকে দু দিন সময় লেগে যায়। মাস্টার্স সার্ভিস একটি প্রক্রিয়া। মাস্টার সার্ভিস সম্পর্কে বিস্তারিত বলতে গেলে আর্টিকেলটি অনেক বড় হয়ে যাবে এবং লেখনীর মাধ্যমে এই প্রক্রিয়াটি ভালোভাবে বুঝিয়ে বলাটাও বেশ কঠিন। তাই শুধু একটু ধারনা দেয়ার চেষ্টা করবো।
• প্রথমে বাইক থেকে কিট গুলো এবং তেলের ট্যাংটি আলাদা করে রাখতে হবে। ধুয়ে নিতে হবে।
• এরপর একে একে চেইন স্পোকেট এবং বাইকের চাকা দুটো আলাদা করে নিতে হবে।
• চাকা গুলো আলাদা করার পরে ইঞ্জিন সহ বাইকের চেসিসটি ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে।
• এরপর একে একে চাকার বিয়ারিং গুলো, বল লেস্যার, হ্যান্ডেল বিয়ারিং, টাইমিং চেইন, টেপিট, স্পার্ক প্লাগ, ক্লাচ প্লেট, থ্রটল ক্যাবল, ক্লাচ ক্যাবল, থ্রটল বডি, ওয়েল সিল, সেপ, ওয়েল ফিল্টার, এয়ার ফিল্টার, ব্রেক প্যাড, ক্যালিপার, হোস পাইপ সহ অন্যান্য টেকনিক্যাল বিষয়গুলোকে ভালোভাবে চেক করতে হবে এবং কোনটাতে যদি সমস্যা বের হয় সেটা সমাধান করতে হবে।
• সবকিছু ঠিকঠাক হয়ে গেলে বাইকটিতে ভালো হবে অয়েল, গ্রীজ করে আমার সবগুলো খুলে রাখা পার্ট একত্রিত করে বাইকটিকে চলার উপযোগী করে নিতে হবে।
মনে রাখতে হবে, মাস্টার্স সার্ভিস করানোর ক্ষেত্রে একজন অভিজ্ঞ টেকনিশিয়ান অবশ্যই আবশ্যক। কারণ, মাস্টার সার্ভিসে যে বিষয়গুলো দেখা হয় তা বাইকের অতি গুরুত্বপূর্ণ এবং টেকনিক্যাল বিষয়। একজন অভিজ্ঞ মেকানিক ছাড়া এই টেকনিক্যাল বিষয়গুলো ধরতে পারা বেশ কষ্টসাধ্য বিষয়।
• ট্যুর মেইনটেনেন্স
অনেকেই শখের বাইকটি নিয়ে লং ট্যুর করতে পছন্দ করি। ট্যুরের আগে বাইকটি মেইনটেনেন্স করিয়ে নেয়া আবশ্যক। এতে করে ট্যুরে বাইক জনিত অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। বাইক নিয়ে ট্যুরে বের হওয়ার আগে বাইকটি ফুল সার্ভিস করিয়ে নেয়া উত্তম। যদি কোনো কারণে ফুল সার্ভিস করতে না পারেন তাহলে কিছু জিনিস চেক আপ করে নিবেন।
সে বিষয়গুলো হলো:
১) বাইকের ব্রেকপ্যাড গুলো ঠিক আছে কিনা।
২) ইঞ্জিন অয়েল ড্রেন পিরিয়ড আছে কিনা।
৩) বাইকের প্রতিটি নাট ঠিকঠাক আছে কিনা।
৪) বাইকের দুটি টায়ারে, দুটো ভালো মানের টায়ার সিলেন্ট বা জেল ভরে নিতে পারেন।
৫) ক্লাচ ক্যাবল, থ্রটল ক্যাবল, ব্রেক হোস পাইপ ভালোভাবে চেক করে নিতে হবে।
৬) লুকিং গ্লাসের পজিশন ঠিকঠাক আছে কিনা।
৭) টায়ার প্রেসার অবশ্যই চেক করে নিতে হবে।
৮) চেইন এবং চেইন স্পোকেট চেক করে নেয়াটা জরুরি।
বিশেষ দ্রষ্টব্য: ট্যুরে যাওয়ার আগে যদি বাইক কোন কারনে ফুল সার্ভিস করানো পসিবল না হয় তাহলে ট্যুর থেকে ফিরে এসে বাইকটি অবশ্যই একটি ফুল সার্ভিস করে নেয়া উচিত।
বাইক ভালো রাখার আরো কিছু টিপস:
১) প্রতিবার ইঞ্জিন অয়েল ড্রেন দেয়ার সময় ওয়েল ফিল্টার চেঞ্জ করুন।
২) প্রতিদিন প্রথমবার বাইক স্টার্ট দেয়ার পর, বাইক রান করার আগে অন্ততঃ দু’মিনিট অপেক্ষা করুন। ইঞ্জিনকে একটু ওয়ার্ম হতে দিন।
৩) সময় মতো ব্রেক প্যাড চেঞ্জ করুন।
৪) সময় মত এয়ার ফিল্টার চেঞ্জ করুন।
৫) রোদের মধ্যে বাইক পার্কিং করা থেকে বিরত থাকুন। যদি সিরামিক কোটিং করা থাকে, তাহলে কোনভাবেই রোদে পার্কিং করা যাবে না। এতে আপনার বাইকের রং জ্বলে যাওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি থাকে।
৬) প্রতিদিন অন্ততঃ দশ মিনিট বাইক স্টার্ট দিয়ে রাখুন। এতে করে আপনার ব্যাটারির আয়ুষ্কাল বৃদ্ধি পাবে।
৭) ভালো ডাস্টপ্রুভ কভার দিয়ে বাইক ঢেকে রাখার চেষ্টা করুন।
৮) অবশ্যই বাইক এক হাতে চালানোর চেষ্টা করুন।
৯) বাইকের চাকায় সঠিক পিএসআই হাওয়া ব্যবহার করুন। কত পিএসআই হাওয়া রাখবেন তা বাইকের ম্যানুয়াল বা চেসিসে দেয়া আছে।
১০) বাইকে একটানা রাইড দেওয়া থেকে বিরত থাকুন। লং জার্নির ক্ষেত্রে প্রতি ৮০-১০০ কিলোমিটার পরপর একটি করে ব্রেক দিন।
১১) ম্যানুয়াল অনুযায়ী সঠিক গ্রেডের ও ভালো মানের ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহার করুন। ইঞ্জিন ওয়েলের গ্রেড কম-বেশি করবেন না।
১২) বাইকের ওয়ারিং কাঁটা ছেঁড়া থেকে বিরত থাকুন।
১৩) ফুয়েল ট্যাংক কখনো ফুল করবেন না। এতে করে ফুয়েল ওভার ফ্লো হওয়ার একটি চান্স থাকে।
১৪) বাইকের ম্যানুয়ালটি ভালোভাবে পড়ে বাইকটি সম্পর্কে জেনে নিন।
১৫) নিজের লিমিট অনুযায়ী বাইক চালাবেন। অতিরিক্ত গতি পরিহার করুন।
মনে রাখবেন, প্রপার ভাবে মেইনটেনেন্স করা একটি বাইক থেকেই প্রপার আউটপুট পাওয়া যায়। তাই আপনি যে ধরনের বাইক ব্যবহার করুন না কেন তা থেকে প্রপার আউটপুট পাওয়ার জন্য সেটাকে প্রপারলি মেইনটেনেন্স করা জরুরি। একটি মেইনটেনেন্স করা বাইক আপনার চলার পথ সহজ এবং ভোগান্তি মুক্ত করবে।
- SMK TITAN CARBON হেলমেটের ইউজার রিভিউ - অক্টোবর ১৩, ২০২৪
- SMK Stellar এর রিভিউ দিয়েছেন দেওয়ান সোহান - সেপ্টেম্বর ৩০, ২০২৪
- গতকাল লঞ্চ হলো”Petronas Sprinta Ride Safe” ক্যাম্পেইন - সেপ্টেম্বর ৩০, ২০২৪
You must be logged in to post a comment.